প্রাগৈতিহাসিক যুগ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর । History Notes
প্রাগৈতিহাসিক যুগ: প্রস্তর যুগে ভারত – প্ৰাচীন প্রস্তর যুগে ভারত, মধ্যপ্রস্তর যুগ, নব্যপ্রস্তর যুগ
Pre-historic Age: India in the Stone Age – Paleolithic Age, Mesolithic Stone Age, Neolithic Age, প্রাগৈতিহাসিক যুগ [SAQ]
প্রাগৈতিহাসিক যুগ History Notes
প্রশ্নঃ ভারতবর্ষে প্রাগৈতিহাসিক যুগের সূচনা কবে ?
উত্তরঃ ভারতবর্ষে প্রাগৈতিহাসিক যুগের সূচনা পুরাপ্রস্তর যুগে।
উত্তরঃ ভারতবর্ষে প্রাগৈতিহাসিক যুগের সূচনা পুরাপ্রস্তর যুগে।
প্রশ্নঃ ভারতবর্ষে কখন লিখিত লিপির সন্ধান পাওয়া যায় ?
উত্তরঃ চাচা খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় এবং দ্বিতীয় সহস্রাব্দে ভারতবর্ষে লিখিত লিপির সন্ধান পাওয়া যায়।
উত্তরঃ চাচা খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় এবং দ্বিতীয় সহস্রাব্দে ভারতবর্ষে লিখিত লিপির সন্ধান পাওয়া যায়।
প্রশ্নঃ ভারতবর্ষে কবে থেকে ঐতিহাসিক যুগ শুরু হয়েছে ?
উত্তরঃ চাচা খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতক থেকে ভারতবর্ষে ঐতিহাসিক যুগ শুরু হয়েছে।
উত্তরঃ চাচা খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতক থেকে ভারতবর্ষে ঐতিহাসিক যুগ শুরু হয়েছে।
প্রশ্নঃ কোন্ সময় থেকে ভারতের অভ্যন্তরে লিপির ব্যবহার শুরু হয়েছে ?
উত্তরঃ খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকের মাঝামাঝি সময় থেকে ভারতের অভ্যন্তরে লিপির ব্যবহার শুরু হয়েছে।
উত্তরঃ খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকের মাঝামাঝি সময় থেকে ভারতের অভ্যন্তরে লিপির ব্যবহার শুরু হয়েছে।
প্রশ্নঃ কোন্ সময়ে ভূতাত্ত্বিক আধুনিক বা হলোসিন যুগের সূচনা ?
উত্তরঃ ছায়া আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ১০,০০০ অব্দে ভূতাত্ত্বিক আধুনিক বা হলোসিন যুগের সূচনা হয়।
উত্তরঃ ছায়া আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ১০,০০০ অব্দে ভূতাত্ত্বিক আধুনিক বা হলোসিন যুগের সূচনা হয়।
প্রশ্নঃ আধুনিক মানব প্রজাতির প্রত্যক্ষ পূর্বসূরি হিসেবে গণ্য করা হয় কোন্ মানব প্রজাতিকে ?
উত্তরঃ হোমো ইরেক্টাসকে আধুনিক মানব প্রজাতির প্রত্যক্ষ পূর্বসূরি হিসেবে গণ্য করা হয়।
উত্তরঃ হোমো ইরেক্টাসকে আধুনিক মানব প্রজাতির প্রত্যক্ষ পূর্বসূরি হিসেবে গণ্য করা হয়।
প্রশ্নঃ মানব ইতিহাসের সবচেয়ে দীর্ঘ অধ্যায় জুড়ে রয়েছে কোন্ যুগ ?
উত্তরঃ মানব ইতিহাসের সবচেয়ে দীর্ঘ অধ্যায় জুড়ে রয়েছে প্রস্তর যুগ।
উত্তরঃ মানব ইতিহাসের সবচেয়ে দীর্ঘ অধ্যায় জুড়ে রয়েছে প্রস্তর যুগ।
প্রশ্নঃ ভারতীয় উপমহাদেশে আবিষ্কৃত প্রাচীনতম পাথরের হাতিয়ারগুলি পাওয়া যায় কোথায় ?
উত্তরঃ ভারতীয় উপমহাদেশে আবিষ্কৃত প্রাচীনতম পাথরের হাতিয়ারগুলি পাওয়া যায় কাশ্মীর এলাকায়, সোয়ান উপত্যকায়।
উত্তরঃ ভারতীয় উপমহাদেশে আবিষ্কৃত প্রাচীনতম পাথরের হাতিয়ারগুলি পাওয়া যায় কাশ্মীর এলাকায়, সোয়ান উপত্যকায়।
প্রশ্নঃ মধ্যপ্রদেশের নর্মদা উপত্যকায় যে-মাথার খুলি পাওয়া গিয়েছে, তার প্রাচীনত্ব কত বছর ?
উত্তরঃ মধ্যপ্রদেশের নর্মদা উপত্যকায় যে-মাথার খুলি পাওয়া গিয়েছে, তার প্রাচীনত্ব ১,৩০,০০০ বছরের বেশি।
উত্তরঃ মধ্যপ্রদেশের নর্মদা উপত্যকায় যে-মাথার খুলি পাওয়া গিয়েছে, তার প্রাচীনত্ব ১,৩০,০০০ বছরের বেশি।
প্রশ্নঃ পুরাবিদরা ভারতে সুপ্রাচীন গুহাবাসের পরিচয় পেয়েছেন কোন্ কোন্ অঞ্চলে ?
উত্তরঃ পুরাবিদরা ভারতে সুপ্রাচীন গুহাবাসের পরিচয় পেয়েছেন অন্ধ্রপ্রদেশের কুর্নুল-এ, উত্তর-পশ্চিম পাকিস্তানের সাংঘাও-তে এবং মধ্যপ্রদেশের ভীমবেটকা-তে।
উত্তরঃ পুরাবিদরা ভারতে সুপ্রাচীন গুহাবাসের পরিচয় পেয়েছেন অন্ধ্রপ্রদেশের কুর্নুল-এ, উত্তর-পশ্চিম পাকিস্তানের সাংঘাও-তে এবং মধ্যপ্রদেশের ভীমবেটকা-তে।
ইতিহাস কুইজ
প্রশ্নঃ নিম্ন পুরাপ্রস্তর যুগের একটি প্রত্নক্ষেত্রের নাম লেখো।
উত্তরঃ নিম্ন পুরাপ্রস্তর যুগের একটি প্রত্নক্ষেত্রের নাম মহারাষ্ট্রের গোদাবরী উপত্যকার নেভাসা।
উত্তরঃ নিম্ন পুরাপ্রস্তর যুগের একটি প্রত্নক্ষেত্রের নাম মহারাষ্ট্রের গোদাবরী উপত্যকার নেভাসা।
প্রশ্নঃ মধ্য পুরাপ্রস্তর যুগের একটি প্রত্নক্ষেত্রের নাম লেখো।
উত্তরঃ মধ্য পুরাপ্রস্তর যুগের একটি প্রত্নক্ষেত্রের নাম পশ্চিম রাজস্থানের দিদওয়ানা।
উত্তরঃ মধ্য পুরাপ্রস্তর যুগের একটি প্রত্নক্ষেত্রের নাম পশ্চিম রাজস্থানের দিদওয়ানা।
প্রশ্নঃ উচ্চ পুরাপ্রস্তর যুগের একটি প্রত্নক্ষেত্রের নাম লেখো।
উত্তরঃ উচ্চ পুরাপ্রস্তর যুগের একটি প্রত্নক্ষেত্রের নাম মধ্যপ্রদেশের সিধি জেলার বাঘোর।
উত্তরঃ উচ্চ পুরাপ্রস্তর যুগের একটি প্রত্নক্ষেত্রের নাম মধ্যপ্রদেশের সিধি জেলার বাঘোর।
প্রশ্নঃ মধ্যপ্রস্তর যুগের কয়েকটি প্রত্নক্ষেত্রের নাম লেখো।
উত্তরঃ মধ্যপ্রস্তর যুগের কয়েকটি প্রত্নক্ষেত্র হল রাজস্থানের ভিলওয়ারা জেলার বাগোর, মধ্যপ্রদেশের হোসঙ্গবাদ শহরের নিকটস্থ আদমগড়, উত্তরপ্রদেশের প্রতাপগড় জেলার সরাই নাহার রাই প্রভৃতি।
উত্তরঃ মধ্যপ্রস্তর যুগের কয়েকটি প্রত্নক্ষেত্র হল রাজস্থানের ভিলওয়ারা জেলার বাগোর, মধ্যপ্রদেশের হোসঙ্গবাদ শহরের নিকটস্থ আদমগড়, উত্তরপ্রদেশের প্রতাপগড় জেলার সরাই নাহার রাই প্রভৃতি।
প্রশ্নঃ নবাশ্মীয় পর্বের এক তাৎপর্যমণ্ডিত প্রত্নস্থল কী ?
উত্তরঃ নবাশ্মীয় পর্বের এক তাৎপর্যমণ্ডিত প্রত্নস্থল হল বালুচিস্তানের মেহেরগড়।
উত্তরঃ নবাশ্মীয় পর্বের এক তাৎপর্যমণ্ডিত প্রত্নস্থল হল বালুচিস্তানের মেহেরগড়।
প্রশ্নঃ নবাশ্মীয় যুগ বা নব্যপ্রস্তর যুগের কর্ণাটকের কয়েকটি প্রত্নক্ষেত্রের নাম উল্লেখ করো।
উত্তরঃ নবাশ্মীয় যুগ বা নব্যপ্রস্তর যুগের কর্ণাটকের কয়েকটি প্রত্নক্ষেত্রের নাম মাসকি, হাল্লুর, ব্রহ্মগিরি।
উত্তরঃ নবাশ্মীয় যুগ বা নব্যপ্রস্তর যুগের কর্ণাটকের কয়েকটি প্রত্নক্ষেত্রের নাম মাসকি, হাল্লুর, ব্রহ্মগিরি।
প্রশ্নঃ ফিলিগুল মোহম্মদ কীজন্য বিখ্যাত ?
উত্তরঃ ফিলিগুল মোহম্মদ হল বেলুচিস্তানের নব্যপ্রস্তর যুগের এক উল্লেখযোগ্য প্রত্নক্ষেত্র, যেখানে গ্রাম্য সভ্যতার নিদর্শন আবিষ্কৃত হয়েছে।
উত্তরঃ ফিলিগুল মোহম্মদ হল বেলুচিস্তানের নব্যপ্রস্তর যুগের এক উল্লেখযোগ্য প্রত্নক্ষেত্র, যেখানে গ্রাম্য সভ্যতার নিদর্শন আবিষ্কৃত হয়েছে।
প্রশ্নঃ প্রস্তর যুগ ক-টি পর্যায়ে বিভক্ত ?
উত্তরঃ প্রস্তর যুগ তিনটি পর্যায়ে বিভক্ত, যথা— ক প্রাচীন প্রস্তর বা প্রত্নাশ্মীয় যুগ, মধ্যপ্রস্তর বা মধ্যশ্মীয় বা ক্ষুদ্রাশ্মীয় যুগ এবং গ) নব্যপ্রস্তর বা নবাশ্মীয় যুগ।
উত্তরঃ প্রস্তর যুগ তিনটি পর্যায়ে বিভক্ত, যথা— ক প্রাচীন প্রস্তর বা প্রত্নাশ্মীয় যুগ, মধ্যপ্রস্তর বা মধ্যশ্মীয় বা ক্ষুদ্রাশ্মীয় যুগ এবং গ) নব্যপ্রস্তর বা নবাশ্মীয় যুগ।
প্রশ্নঃ রানা ঘুনডাই কেন গুরুত্বপূর্ণ ?
উত্তরঃ উত্তর-পূর্ব বালুচিস্তানের ঝোব উপত্যকায় রানা ঘুনডাই-এ খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম সহস্রাব্দের মাঝামাঝি সময়ে গ্রাম্য সভ্যতার বিকাশ ঘটেছিল।
উত্তরঃ উত্তর-পূর্ব বালুচিস্তানের ঝোব উপত্যকায় রানা ঘুনডাই-এ খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম সহস্রাব্দের মাঝামাঝি সময়ে গ্রাম্য সভ্যতার বিকাশ ঘটেছিল।
প্রশ্নঃ পুরাপ্রস্তর যুগের কোন্ প্রত্নক্ষেত্রে মাতৃকাজ্ঞানে প্রস্তরপূজার নিদর্শন আবিষ্কৃত হয়েছে ?
উত্তরঃ পুরাপ্রস্তর যুগে মধ্যপ্রদেশের শোন উপত্যকার বাঘোর গ্রামে মাতৃকাজ্ঞানে প্রস্তরপূজা প্রচলনের নিদর্শন আবিষ্কৃত হয়েছে।
উত্তরঃ পুরাপ্রস্তর যুগে মধ্যপ্রদেশের শোন উপত্যকার বাঘোর গ্রামে মাতৃকাজ্ঞানে প্রস্তরপূজা প্রচলনের নিদর্শন আবিষ্কৃত হয়েছে।
প্রশ্নঃ পুরাপ্রস্তর যুগের কোন্ প্রত্নক্ষেত্রে উট পাখির ডিমের খোলার তৈরি পুঁতি পাওয়া গেছে ?
উত্তরঃ পুরাপ্রস্তর যুগের উচ্চপর্যায়ে মহারাষ্ট্রের পাটনে এবং মধ্যপ্রদেশের ভীমবেঠকা নামক দুটি প্রত্নক্ষেত্রে উট পাখির ডিমের খোলার তৈরি পুঁতি পাওয়া গেছে।
উত্তরঃ পুরাপ্রস্তর যুগের উচ্চপর্যায়ে মহারাষ্ট্রের পাটনে এবং মধ্যপ্রদেশের ভীমবেঠকা নামক দুটি প্রত্নক্ষেত্রে উট পাখির ডিমের খোলার তৈরি পুঁতি পাওয়া গেছে।
প্রশ্নঃ প্রাচীন-প্রস্তর যুগের উচ্চপর্যায়ে কোন্ প্রত্নক্ষেত্র থেকে উট পাখির ডিমের খোলার ওপর মানুষের আঁকা নকশা পাওয়া গেছে ?
উত্তরঃ প্রাচীন-প্রস্তর যুগের উচ্চপর্যায়ে মহারাষ্ট্রের পাটনে নামক একটি প্রত্নক্ষেত্র থেকে উট পাখির ডিমের খোলার ওপর মানুষের আঁকা নকশা পাওয়া গেছে।
উত্তরঃ প্রাচীন-প্রস্তর যুগের উচ্চপর্যায়ে মহারাষ্ট্রের পাটনে নামক একটি প্রত্নক্ষেত্র থেকে উট পাখির ডিমের খোলার ওপর মানুষের আঁকা নকশা পাওয়া গেছে।
প্রশ্নঃ প্রাচীন-প্রস্তর যুগের কোন্ প্রত্নক্ষেত্রে গেরুমাটির টুকরো পাওয়া গেছে ?
উত্তরঃ যে প্রাচীন-প্রস্তর যুগের কর্ণাটকের হুনগি নামক প্রত্নক্ষেত্রে গেরুমাটির টুকরো পাওয়া গেছে।
উত্তরঃ যে প্রাচীন-প্রস্তর যুগের কর্ণাটকের হুনগি নামক প্রত্নক্ষেত্রে গেরুমাটির টুকরো পাওয়া গেছে।
প্রশ্নঃ ‘আম্রি সংস্কৃতি’ কী?
উত্তরঃ যা কোহিস্তান অঞ্চলে খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ সহস্রাব্দের মাঝামাঝি সময়ে শুরু হওয়া যে-প্রাগৈতিহাসিক গ্রামীণ সংস্কৃতির মূলকেন্দ্র তাকে ‘আম্রি সংস্কৃতি’ (‘আম্রি’ নামক কেন্দ্রটি সিন্ধু উপত্যকার প্রান্ত ঘেঁষে অবস্থিত ছিল) বলা হয়।
উত্তরঃ যা কোহিস্তান অঞ্চলে খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ সহস্রাব্দের মাঝামাঝি সময়ে শুরু হওয়া যে-প্রাগৈতিহাসিক গ্রামীণ সংস্কৃতির মূলকেন্দ্র তাকে ‘আম্রি সংস্কৃতি’ (‘আম্রি’ নামক কেন্দ্রটি সিন্ধু উপত্যকার প্রান্ত ঘেঁষে অবস্থিত ছিল) বলা হয়।