Analyse the salient features of the workers’ movement in India before the formation of Trade Unions. Discuss in this connection the nature of their leadership.
১৯২০-৪৭ খ্রিস্টাব্দে এই পর্যায়ে ভারতবর্ষে শ্রমিক আন্দোলন কিভাবে সংগঠিত হয়েছিল?
অথবা, শ্রমজীবী মানুষ ও শ্রমিক আন্দোলনের মূল কারণ ও ঘটনাগুলি বিবৃত কর।
অথবা, ভারতে কিভাবে ট্রেড ইউনিয়ন আন্দোলন গড়ে ওঠে তার বর্ণনা দাও।
উত্তর:
ভূমিকাঃ
১৮৫০-৭০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে ভারতবর্ষে আধুনিক শিল্পের গোড়াপত্তন হয় ব্রিটিশ পুঁজি বিনিয়োগের ফলে। ফলে একদিকে যেমন শ্রমিক সংখ্যা বৃদ্ধি পায়, অপরদিকে শ্রমিকদের উপর শোষণও চলতে থাকে সমানভাবে। ভারতীয় শ্রমিকদের উপর শোষণ ছিল দ্বিমুখী – ঔপনিবেশিক অর্থনীতি ও দেশী পুঁজিবাদী শ্রেণীর শোষণ। ফলে ভারতের শ্রমিক আন্দোলন স্বাভাবিকভাবেই রাজনৈতিক আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়ে।
শ্রমিক অসন্তোষের কারণ:
শ্রমিক অসন্তোষের মূল কারণ ছিল তাদের অর্থনৈতিক ও সামাজিক দুরবস্থা। তাদের মজুরী ছিল কম। ইন্ডিয়া লীগ ডেলিগেশনের প্রতিবেদন থেকে জানা যায় যে, কলকাতার কাছে কোন চটকলে একজন নারী শ্রমিক মাসে বেতন পেত মাত্র ২ টাকা ৪ আনা, পুরুষ শ্রমিক ৩ টাকা ৪ আনা। সপ্তাহে শ্রম দিতে হত প্রায় ৭০-৮০ ঘণ্টা। যুদ্ধজনিত পরিস্থিতিতে দ্রব্যমূল্য যেভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছিল, শ্রমিকের মজুরী সেভাবে বৃদ্ধি না পাওয়ায় তারা চরম আর্থিক সংকটের সম্মুখীন হয়েছিল। চাকরিতে কোন নিরাপত্তা ছিল না। আবাসস্থল ছিল অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে। যুদ্ধ ও স্বদেশী আন্দোলন ভারতীয় পুঁজিপতিদের সামনে সৌভাগ্যের দরজা খুলে দিয়েছিল। কিন্তু তারা শ্রমিকদের বঞ্চিত করেছিল তাদের ন্যায্য পাওনা থেকে। বিংশ শতকের সূচনাতেই শ্রমিকরা সুগঠিত হতে থাকে অশ্বিনীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়, প্রভাত কুসুম রায়চৌধুরী, অপূর্বকুমার ঘোষ এবং প্রেমতোন বোসের নেতৃত্বে। সুতরাং পুঁজিপতি ও শ্রমিক সংঘর্ষ অনিবার্য হয়ে উঠেছিল। ১৯১৭ খ্রিস্টাব্দে রুশ বিপ্লবের পর আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার প্রভাবও পড়েছিল ভারতীয় শ্রমিকদের উপর। এই সময় ‘নবশক্তি’ প্রভৃতি কয়েকটি পত্রিকা ভারতীয় শ্রমিকদের রুশ পদ্ধতিতে রাজনৈতিক ধর্মঘটের প্রেরণা দান করে।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর শ্রমিক আন্দোলন:
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর শ্রমিক আন্দোলন জঙ্গী চরিত্র গ্রহণ করে। এই সময় মাদ্রাজে বি. পি. ওয়াডিয়া ভারতের প্রথম শ্রমিক সংঘ Textile Labour Union স্থাপন করেন। ঘন ঘন ধর্মঘট শুরু হয়ে যায় বস্ত্রশিল্পে, রেলওয়ে, ডাক, পোস্ট অফিস, ইঞ্জিনীয়ারিং শিল্প, প্রেস, সরকারী টাকশাল প্রভৃতি সংস্থায়। ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দে মাত্র উনিশটি ধর্মঘট হয়েছিল। কিন্তু ১৯২০ খ্রিস্টাব্দের জুলাই থেকে নয় মাসের মধ্যে বিভিন্ন চটকলে ১৩৭টি ধর্মঘট হয়। ১৯২১ খ্রিস্টাব্দে মোট ধর্মঘটের সংখ্যা ছিল ৪০০টি। খনি অঞ্চলকেও গ্রাস করে ধর্মঘট। গোয়েন্দা বিভাগের মতে শ্রমিক সংগঠন শক্তিশালী হয়ে উঠেছিল। ১৯২০ খ্রিস্টাব্দে শ্রমিক ইউনিয়নের সংখ্যা ছিল ৪০টি, ১৯২২ খ্রিস্টাব্দে বৃদ্ধি পেয়ে। দাঁড়ায় ৭৫টি। তবে এই সময় ট্রেড ইউনিয়নগুলি আইনত স্বীকৃত ছিল না।
A. I. T. U. C ও ট্রেড ইউনিয়ন এ্যাক্ট:
ভারতের ট্রেড ইউনিয়ন আন্দোলনের ইতিহাসে ১৯২০ এবং ১৯২৬ খ্রিস্টাব্দ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ১৯২০ খ্রিস্টাব্দে All Indian Trade Union Congress (A.I.T.U.C.) বা নিখিল ভারত ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেসের প্রতিষ্ঠা হয়। ১৯২৬ খ্রিস্টাব্দে ব্রিটিশ ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেসের প্রচেষ্টায় ভারতে ‘ট্রেড ইউনিয়ন এ্যাক্ট’ পাশ হয়। এই দুটি ঘটনা ভারতীয় শ্রমিকদের আরও বেশি ঐক্যবদ্ধ হওয়ার সুযোগ এনে দেয়। AITUC-র প্রতিষ্ঠার সময় ৬৪টি শ্রমিক সংঘ এতে যোগ দেয়। মাত্র সাত বছরে এর সদস্য সংখ্যা ৫৭ থেকে বেড়ে ১ লক্ষ ৫০ হাজার ৫ শ’ ৫৫ জনে দাঁড়ায়।
জাতীয় কংগ্রেস ও শ্রমিক আন্দোলন:
শ্রমিক আন্দোলন সম্পর্কে কংগ্রেসের নীতি খুব স্পষ্ট ছিল না। শ্রমিক আন্দোলনকে জাতীয় আন্দোলনের সঙ্গে জুড়ে দেওয়ার কোন প্রয়াস কংগ্রেস কখনও দেখায় নি। গান্ধিজী শ্রমিক আন্দোলনের বিরোধী ছিলেন। ১৯২১ খ্রিস্টাব্দের ১৫ই জুন তারিখের ‘ইয়ং ইন্ডিয়া’ পত্রিকায় ‘আসামের শিক্ষা’ শীর্ষক প্রবন্ধে তিনি লেখেন, “আমরা ধন বা ধনিকের ধ্বংস চাই না, ধনিক ও শ্রমিকদের সম্পর্ক নিয়ন্ত্রণ করতে চাই। সহানুভূতি দেখাবার জন্য ধর্মঘট করা মূর্খতা”।
কমিউনিস্ট দল ও শ্রমিক আন্দোলন:
গান্ধিজী ও কংগ্রেসের নেতিবাচক ভূমিকার জন্য ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টি প্রবল উৎসাহে শ্রমিক আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিল এবং তাদের সুগঠিত করেছিল। এজন্যই স্থাপিত হয় ‘ওয়ার্কার্স এ্যান্ড পেজেন্টস্ পার্টি’ বোম্বাইয়ে এবং কলকাতায় ‘পেজেন্টস্ এ্যান্ড ওয়ার্কার্স পার্টি’। কৃষক ও শ্রমিক স্বার্থে সংগ্রাম করাই ছিল এই দুটি সংস্থার উদ্দেশ্য। কমিউনিস্ট পার্টির বিখ্যাত নেতা বি. টি. রণদিভের মতে, ট্রেড ইউনিয়নগুলি, বিশেষ করে রেলওয়ে ইউনিয়নগুলি কমিউনিস্ট ভাবাদর্শের দ্বারা যেভাবে প্রভাবিত হচ্ছিল তাতে সরকার বিচলিত বোধ করেছিল। ঐতিহাসিক কোটোভস্কির মতে, কমিউনিস্ট ও ওয়ার্কার্স এ্যান্ড পেজেন্টস্ পার্টির সদস্যরা ভারতে মুক্তি আন্দোলনে এক নতুন মাত্রা যোগ করতে পেরেছিলেন।
১৯২৭-২৮ এর শ্রমিক আন্দোলন:
শ্রমিক আন্দোলনের ইতিহাসে ১৯২৭ এবং ১৯২৮ খ্রিস্টাব্দ এই দুটি বছর অত্যন্ত ঘটনাবহুল ও তাৎপর্যপূর্ণ। শ্রমিকরা সাম্যবাদী আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে ১৯২৭ খ্রিস্টাব্দের ১লা মে ‘শ্রমিক দিবস’ হিসেবে পালন করে। ১৯২৮ খ্রিস্টাব্দে কমিউনিস্টরা কৃষক ও শ্রমিক সম্মেলনে কতকগুলি সমাজতান্ত্রিক প্রস্তাব গ্রহণ করে। ঐ বছর সমগ্র দেশে ২০৩টি ধর্মঘটে প্রায় পাঁচ লক্ষ পাঁচ হাজার শ্রমিক অংশগ্রহণ করেছিল। বোম্বাইয়ের কাপড় কলগুলির শ্রমিকরা একটানা দু’মাস ধর্মঘট চালায়। এই ধর্মঘট পরিচালনা করে গিনি কামগার ইউনিয়ন। বিখ্যাত শ্রমিক নেতা এস. এ. ডান্সে, এন. এম. যোশী, মিরাজকর, জোগলেকার প্রমুখেরা যুক্ত ছিলেন এই আন্দোলনে। বাংলায় চটকল, রেল-কারখানা প্রভৃতি সংস্থায় ধর্মঘটে নেতৃত্ব দেন বঙ্কিম মুখার্জী, রাধারমণ মিত্র, গোপেন চক্রবর্তী, ধরণী গোস্বামী ও শিবনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়। গিনি-কামগার আন্দোলনের সময় ১৮৪ জন প্রাণ দেন। শ্রমিক নেতা কে. সি. মিত্র, কমিউনিস্ট নেতা ফিলিপ স্পার্ট এবং মুজফ্ফর আহমেদ মস্কোর কাছে অর্থ সাহায্যের জন্য আবেদন জানিয়েছিলেন। এজন্য বড়লাট আরউইন মনে করেন ভারতে শ্রমিক আন্দোলনে রাশিয়ার হাত আছে। অথচ তিনি ভালভাবেই জানতেন যে, শ্রমিক আন্দোলনের আসল কারণ শ্রমিক অসন্তোষ।
মীরাট ষড়যন্ত্র মামলা:
শ্রমিক আন্দোলন ধ্বংস করার জন্য ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ৩১ জন শ্রমিক নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এই ঘটনা ‘মীরাট ষড়যন্ত্র মামলা’ নামে প্রসিদ্ধ। শ্রমিক নেতাদের মধ্যে ব্রিটিশ কমিউনিস্ট নেতা বেঞ্জামিন ব্র্যাডলি ও ফিলিপ স্পার্ট ছিলেন। এই মামলা পৃথিবীর বহু মনীষীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিল। অধিকাংশ নেতা এই ষড়যন্ত্র মামলায় দীর্ঘ কারাদণ্ড ভোগ করেন।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ও শ্রমিক আন্দোলন
মীরাট ষড়যন্ত্র মামলা শ্রমিক আন্দোলনে নিঃসন্দেহে আঘাত হেনেছিল। কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আবার শ্রমিক আন্দোলন ও শ্রমিক অসন্তোষ বৃদ্ধি পেতে থাকে। ১৯৩৪ খ্রিস্টাব্দে কমিউনিস্ট পার্টি নিষিদ্ধ ঘোষিত হয়েছিল। তথাপি তাদের গোপন উৎসাহে শ্রমিকরা ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দে ব্যাপক ধর্মঘট করে। সমস্ত দেশে ১,৬২৯টি ধর্মঘট পালিত হয়।
মন্তব্যঃ
ভারতে শ্রমিক আন্দোলন নানা কারণে তেমন সুগঠিত হয়ে পরিপূর্ণ শক্তি প্রকাশ করতে পারে নি। এর সবচেয়ে বড় কারণ এই ছিল যে, জাতীয় কংগ্রেস এই আন্দোলনকে তেমন গুরুত্ব দেয়নি। শ্রমিক নেতাদের মধ্যে মতাদর্শের পার্থক্য ট্রেড ইউনিয়ন আন্দোলনকে দুর্বল করে দিয়েছিল। ওয়াডিয়া, বাপিৎসা, দীনবন্ধু এ্যান্ড্রুজ প্রমুখেরা ছিলেন মানবতাবাদী সমাজসেবী। এন. এম. যোশী শ্রমিক আন্দোলনকে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে পরিণত করতে চান নি। A.I.T.U.C দু’ভাগে ভাগ হয়ে যায় – ‘বিপ্লবী’ ও ‘সংস্কারপন্থী’। ব্রিটিশ সরকারের দমননীতি কমিউনিস্ট নেতাদের ও আন্দোলনের উপর বার বার আঘাত হেনেছিল। তথাপি একথা অনস্বীকার্য যে, ভারতে শ্রমিক আন্দোলনে কমিউনিস্টদের অবদান ছিল সবচেয়ে বেশী। স্বাধীন ভারতেও শ্রমিকরা তাদের আন্দোলনের জন্য কমিউনিস্টদের কাছে কৃতজ্ঞ।
তথ্যসুত্রঃ-
১) আধুনিক ভারতের ইতিহাস – বিপান চন্দ্র
২) পলাশী থেকে পার্টিশন – শেখর বন্দ্যোপাধ্যায়
৩) স্বদেশ সভ্যতা ও বিশ্ব – জীবন মুখোপাধ্যায়
৪) স্বদেশ পরিচয় – জীবন মুখোপাধ্যায়
৫) ইতিহাস শিক্ষক – হাজরা ও দত্ত
৬) স্বদেশ ও বিশ্ব – শান্তনু মিস্ত্রী
Read More Major History Notes Bengali Edition:
1. প্রাচীন ভারতের ইতিহাস রচনায় প্রত্নতাত্ত্বিক উপাদানের অবদান আলোচনা করো: Click Here
2. প্রাচীন ভারতের ইতিহাস রচনায় মুদ্রার গুরুত্ব: Click Here
3. ইতিহাস কাকে বলে? ভারতবর্ষের ইতিহাসের উপর পরিবেশের প্রভাব: Click Here
4. হরপ্পা বাসিদের ধর্মীয় জীবন: Click Here
ভারতের শ্রমিক আন্দোলনের ইতিহাস TOP প্রশ্ন উত্তর | Nana Ronger Itihas
ভারতের শ্রমিক আন্দোলনের ইতিহাস থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর
১) ভারতে প্রতিষ্ঠিত
প্রথম ট্রেড ইউনিয়নের নাম কি? কে প্রতিষ্ঠা করেন?
প্রথম ট্রেড ইউনিয়নের নাম কি? কে প্রতিষ্ঠা করেন?
[ What is the name of the first trade union established in India? Who founded?]
উত্তরঃ নিখিল ভারত
ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেস বা All India Trade Union Congress সংক্ষেপে A. I. T. U. C. প্রথম
সভাপতি ছিলেন লালা লাজপৎ রায়।
ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেস বা All India Trade Union Congress সংক্ষেপে A. I. T. U. C. প্রথম
সভাপতি ছিলেন লালা লাজপৎ রায়।
২) ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টির প্রতিষ্ঠা প্রথম কোথায়, কবে হয়? প্রতিষ্ঠাতা কে ছিলেন?
[Where and when was the establishment of the Communist Party of India first? Who was the founder?]
উত্তরঃ তাসখন্দে, ১৯২০ খ্রিস্টাব্দে। প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন মানবেন্দ্র রায়।
৩) অনুষ্ঠানিক ভাবে ভারতে প্রথম কমিউনিস্ট পার্টি কে, কবে প্রতিষ্ঠা করেন?
[Who established the first communist party in India ceremonially, when?]
উত্তরঃ সত্য ভকত। ১৯২৪ খ্রিস্টাব্দে।
৪) Worker’s and Peasant’s Party-র দু’জন নেতার নাম লেখ?
[Write the names of two leaders of Worker’s and Peasant’s Party?]
উত্তরঃ এস. এ. ডাঙ্গে ও পি. সি. যোশি।
৫) মীরাট ষড়যন্ত্র মামলা কবে হয়? এই মামলার একজন ভারতীয় ও একজন ব্রিটিশ শ্রমিক নেতার নাম লেখ?
[When was the Meerut conspiracy case? Write the name of an Indian and a British labor leader in this case?]
উত্তরঃ ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দে এই মামলা হয়। পি. সি. যোশি ছিলেন ভারতীয় এবং ফিলিপ স্পার্ট ছিলেন ব্রিটিশ শ্রমিক নেতা।
৬) ‘কংগ্রেস সোশ্যালিস্ট পার্টি’ কবে, কাদের নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত হয়?
[When was ‘Congress Socialist Party’ founded, under whose leadership?]
উত্তরঃ ১৯৩৪ সালে আচার্য নরেন্দ্র দেব ও জয়প্রকাশ নারায়ণের নেতৃত্বে।
৭) শ্রমিক আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিল এমন দুটি পত্রিকার নাম লেখ।
[Name two newspapers which played an important role in labor movement.]
উত্তরঃ ‘শ্রমিক’ ও ‘ক্রান্তি’